ঢাকা ১১:০৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ২৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মনোহরদীতে প্রাথমিক শিক্ষকদের অতিরিক্ত বই কিনতে চাপ -প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে অভিযোগ

নিজস্ব সংবাদ :

মনোহরদীতে প্রাথমিক শিক্ষকদের অতিরিক্ত বই কিনতে চাপ প্রয়োগ এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষক ও অভিভাবক গণমাধ্যমকে জানান,কোম্পানির কাছ থেকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ শিক্ষক ও অভিভাবকদের অতিরিক্ত বই চাপিয়ে দেওয়ার পায়তারা করছে।

যেখানে প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষার্থীরা পাঠ্য বই পড়তে পাড়ে না সেখানে এত টাকা দিয়ে বই কিনার দরকাই নাই, যেখানে সরকার দিয়েছে পাঠ্য বই সেখানে কেন অন্য বই । আর যদি অতিরিক্ত বই কিনতে হয়, তবে শিক্ষকরা কিনে নিবে।

শিক্ষা অফিসারের  কথামত নির্ধারিত প্রকাশনার বই কিনতে লাগে ১২০০০ টাকা আর এই বই ৭-৮ হাজারে কিনতে পারতাম।

তাদের  আরো অভিযোগ আমাদের স্লিপের বরাদ্ধ ১৫০০০টাকা, সেখান থেকে বই কিনতে হচ্ছে ১২০০০ টাকা, যেটা বাচ্চাদের মনে করি দরকার নাই। অধিকাংশ শিক্ষকরা অতিরিক্ত বই কিনতে নারাজ- কারন স্লিপের বরাদ্ধ দেওয়া হয় বিদ্যালয়ের কাজের জন্য ।

এই ব্যাপারে হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ শিক্ষা অফিসার মনোহরদী সাথে যোগাযোগ করলে, তিনি বলেন এটি ভিত্তিহীন একটি অভিযোগ। আমি কোন শিক্ষককে কোন বই কিনতে চাপ প্রয়োগ করি নাই। প্রয়োজনে মনোহরদী উপজেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তথ্য যাচাই করে সত্যতা নিশ্চিত করো হউক।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
আপডেট সময় ০৬:৪০:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
২৩ বার পড়া হয়েছে

মনোহরদীতে প্রাথমিক শিক্ষকদের অতিরিক্ত বই কিনতে চাপ -প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে অভিযোগ

আপডেট সময় ০৬:৪০:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫

মনোহরদীতে প্রাথমিক শিক্ষকদের অতিরিক্ত বই কিনতে চাপ প্রয়োগ এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষক ও অভিভাবক গণমাধ্যমকে জানান,কোম্পানির কাছ থেকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ শিক্ষক ও অভিভাবকদের অতিরিক্ত বই চাপিয়ে দেওয়ার পায়তারা করছে।

যেখানে প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষার্থীরা পাঠ্য বই পড়তে পাড়ে না সেখানে এত টাকা দিয়ে বই কিনার দরকাই নাই, যেখানে সরকার দিয়েছে পাঠ্য বই সেখানে কেন অন্য বই । আর যদি অতিরিক্ত বই কিনতে হয়, তবে শিক্ষকরা কিনে নিবে।

শিক্ষা অফিসারের  কথামত নির্ধারিত প্রকাশনার বই কিনতে লাগে ১২০০০ টাকা আর এই বই ৭-৮ হাজারে কিনতে পারতাম।

তাদের  আরো অভিযোগ আমাদের স্লিপের বরাদ্ধ ১৫০০০টাকা, সেখান থেকে বই কিনতে হচ্ছে ১২০০০ টাকা, যেটা বাচ্চাদের মনে করি দরকার নাই। অধিকাংশ শিক্ষকরা অতিরিক্ত বই কিনতে নারাজ- কারন স্লিপের বরাদ্ধ দেওয়া হয় বিদ্যালয়ের কাজের জন্য ।

এই ব্যাপারে হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ শিক্ষা অফিসার মনোহরদী সাথে যোগাযোগ করলে, তিনি বলেন এটি ভিত্তিহীন একটি অভিযোগ। আমি কোন শিক্ষককে কোন বই কিনতে চাপ প্রয়োগ করি নাই। প্রয়োজনে মনোহরদী উপজেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তথ্য যাচাই করে সত্যতা নিশ্চিত করো হউক।