ঢাকা ১২:২৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৫ মে ২০২৫, ২১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মনোহরদীতে এতিমখানা ও হাফেজিয়া মাদ্রাসায় সিলিং ফ্যান, নলকূপ ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ

কে.এইচ. নজরুল ইসলাম :

নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার ৯টি এতিমখানায় ও হাফেজিয়া মাদ্রাসায় ১৬টি সিলিং ফ্যান, ৩টি নলকূপ এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। ১ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত ৯টি এতিমখানা ও হাফেজিয়া মাদ্রাসায় ১৬টি সিলিং ফ্যান, ৩টি নলকূপ এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়।এই মানবিক কার্যক্রমের আয়োজন করে মনোহরদী উপজেলা প্রেসক্লাব ও বাংলাদেশ পেশাদার সাংবাদিক ফোরাম। একটি মহৎ উদ্দেশ্যে আমেরিকান প্রবাসীর আর্থিক অনুদানে এই বিতরণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়। মনোহরদী উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি কাজী শরীফুল ইসলাম শাকিল এই সময় উপস্থিত ছিলেন। তিনি জানান, “এই মহতী উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা এলাকার অসহায় শিশুদের পাশে দাঁড়াতে পেরেছি। আল্লাহ তায়ালার দরবারে প্রবাসীর দানের কবুলিয়াত কামনা করি।”তিনি আরও বলেন, “আমরা আশা করি ভবিষ্যতেও এমন কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে এবং আরও বেশি মানুষের পাশে দাঁড়ানো সম্ভব হবে।”উল্লেখ্য, এই উদ্যোগ স্থানীয়ভাবে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে এবং অনেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
আপডেট সময় ০৭:২৫:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ মে ২০২৫
৮৭ বার পড়া হয়েছে

মনোহরদীতে এতিমখানা ও হাফেজিয়া মাদ্রাসায় সিলিং ফ্যান, নলকূপ ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ

আপডেট সময় ০৭:২৫:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ মে ২০২৫

নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার ৯টি এতিমখানায় ও হাফেজিয়া মাদ্রাসায় ১৬টি সিলিং ফ্যান, ৩টি নলকূপ এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। ১ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত ৯টি এতিমখানা ও হাফেজিয়া মাদ্রাসায় ১৬টি সিলিং ফ্যান, ৩টি নলকূপ এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়।এই মানবিক কার্যক্রমের আয়োজন করে মনোহরদী উপজেলা প্রেসক্লাব ও বাংলাদেশ পেশাদার সাংবাদিক ফোরাম। একটি মহৎ উদ্দেশ্যে আমেরিকান প্রবাসীর আর্থিক অনুদানে এই বিতরণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়। মনোহরদী উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি কাজী শরীফুল ইসলাম শাকিল এই সময় উপস্থিত ছিলেন। তিনি জানান, “এই মহতী উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা এলাকার অসহায় শিশুদের পাশে দাঁড়াতে পেরেছি। আল্লাহ তায়ালার দরবারে প্রবাসীর দানের কবুলিয়াত কামনা করি।”তিনি আরও বলেন, “আমরা আশা করি ভবিষ্যতেও এমন কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে এবং আরও বেশি মানুষের পাশে দাঁড়ানো সম্ভব হবে।”উল্লেখ্য, এই উদ্যোগ স্থানীয়ভাবে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে এবং অনেকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।