ঢাকা ১২:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আইডিয়েল বি.এম.কলেজে ঐতিহ্যের উচ্ছ্বাসে মুখরিত পিঠা উৎসব

নিজস্ব প্রতিবেদক

বাঙালির খাদ্য সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অন্যতম উপাদান পিঠা। এটি শুধু একটি খাদ্যই নয়, অনেকের জন্য স্মৃতির ভাণ্ডারও। পিঠা পুলি বাংলাদেশের দীর্ঘকালের পরিচয় বহন করে। উৎসব-পার্বণে পিঠা একটি অনিবার্য উপাদান হিসেবে আমাদের সংস্কৃতির অংশ হয়ে আছে। বিচিত্র সব পিঠা তৈরি হতো গ্রাম বাংলায় এবং এখনো হয়। কিন্তু সময়ের সঙ্গে জীবনযাত্রা বদলে যাওয়া ও নাগরিক ব্যস্ততায় পিঠার সে পুরনো দিন যেন আর নেই।

 

আবহমান বাংলার এই ঐতিহ্যকে তুলে ধরার লক্ষ্যে ২২ ফেব্রুয়ারী, শনিবার মনোহরদীর চালাকচরের আইডিয়েল বি.এম.কলেজের মাঠে শিক্ষার্থীদের আয়োজনে কলেজ ক্যাম্পসে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পিঠা উৎসব চলে।

প্রতিটি স্টলে দৃশ্যমান হয় রকমারি পিঠা-পুলি। ভাপা চিতই, মালপোয়াসহ বাহারি সেসব পিঠার স্বাদ নিতে অনেকেই মানুষের সমাগম ছিল উৎসবে। উৎসব আঙ্গিনায় পিঠা কেনা ও খাওয়ার দৃশ্যকে স্মৃতিময় করে রাখতে অনেকেই পরিবার পরিজন নিয়ে তুলেছেন সেলফি।

প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের এই আয়োজনে এলাকাবাসী বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ খুবই খুশি। উৎসব আয়োজনে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের সার্বিক সহযোগীতা করা হয়। ফ্রী স্টল বরাদ্দ এবং বিভিন্ন উপকরন শিক্ষার্থীদেরকে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সরবরাহ করা হয়।

 

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
আপডেট সময় ০৭:২৩:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
১২৮ বার পড়া হয়েছে

আইডিয়েল বি.এম.কলেজে ঐতিহ্যের উচ্ছ্বাসে মুখরিত পিঠা উৎসব

আপডেট সময় ০৭:২৩:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

বাঙালির খাদ্য সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অন্যতম উপাদান পিঠা। এটি শুধু একটি খাদ্যই নয়, অনেকের জন্য স্মৃতির ভাণ্ডারও। পিঠা পুলি বাংলাদেশের দীর্ঘকালের পরিচয় বহন করে। উৎসব-পার্বণে পিঠা একটি অনিবার্য উপাদান হিসেবে আমাদের সংস্কৃতির অংশ হয়ে আছে। বিচিত্র সব পিঠা তৈরি হতো গ্রাম বাংলায় এবং এখনো হয়। কিন্তু সময়ের সঙ্গে জীবনযাত্রা বদলে যাওয়া ও নাগরিক ব্যস্ততায় পিঠার সে পুরনো দিন যেন আর নেই।

 

আবহমান বাংলার এই ঐতিহ্যকে তুলে ধরার লক্ষ্যে ২২ ফেব্রুয়ারী, শনিবার মনোহরদীর চালাকচরের আইডিয়েল বি.এম.কলেজের মাঠে শিক্ষার্থীদের আয়োজনে কলেজ ক্যাম্পসে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পিঠা উৎসব চলে।

প্রতিটি স্টলে দৃশ্যমান হয় রকমারি পিঠা-পুলি। ভাপা চিতই, মালপোয়াসহ বাহারি সেসব পিঠার স্বাদ নিতে অনেকেই মানুষের সমাগম ছিল উৎসবে। উৎসব আঙ্গিনায় পিঠা কেনা ও খাওয়ার দৃশ্যকে স্মৃতিময় করে রাখতে অনেকেই পরিবার পরিজন নিয়ে তুলেছেন সেলফি।

প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের এই আয়োজনে এলাকাবাসী বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ খুবই খুশি। উৎসব আয়োজনে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের সার্বিক সহযোগীতা করা হয়। ফ্রী স্টল বরাদ্দ এবং বিভিন্ন উপকরন শিক্ষার্থীদেরকে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সরবরাহ করা হয়।